নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল চার্ট
আজকের আর্টিকেলের মুল বিষয় হলো নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল চার্ট সম্পর্কে। এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে আমরা সুগার লেভেল কত থাকা ভালো, ফাস্টিং ব্লাড সুগার লেভেল, নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল, সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কেও আলোচনা করবো। আশা করি শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন।
একজন মানুষের শরীরে খালি পেটে সুগার লেভেল থাকা উচিত ৭০ থেকে ১০০ মিলিগ্রাম এবং খাবার খাওয়ার পর থেকে ২ ঘন্টার মধ্যে সুগার লেভেল থাকা উচিত ১৪০ মিলিগ্রাম বা তার নিচে।
আসলে আমরা প্রতিদিনের খাবারে না জেনে অনেক বেশি পরিমানে সুগার গ্রহন করে ফেলি। যা আমাদের শরীরে সুগার এর মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
ফাস্টিং ব্লাড সুগার লেভেল হলো আমাদের শরীরের রক্তে থাকা গ্লুকোজের মাত্রা। এই গ্লুকোজের মাত্রা সাধারনত ৮ থেকে ১২ ঘন্টা না খেয়ে থাকার পর পরিমাপ করা হয়ে থাকে। প্রধানত সুগার লেভেল মাপার প্রধান কারন হলো আমাদের শরীরে ডায়াবেটিস আছে কি না তা পরীক্ষা করা।
নিম্নে ফাস্টিং ব্লাড সুগার লেভেল সম্পর্কে তথ্য উল্লেখ করা হলো।
নরমাল ব্লাড সুগার বিভিন্ন ধাপে নির্ণয় করা হয়। আমরা প্রতিদিনের খাবারে না জেনে অনেক সময় অনেক বেশি পরিমানে সুগার গ্রহন করে ফেলি। যার ফলে আমাদের দেহে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই আমাদের কিছু দিন পর পর ব্লাড সুগার নির্ণয় করতে হয়।
আমরা যখন খালি পেটে থাকি তখন আমাদের শরীরের স্বাভাবিক সুগার এর মাত্রা থাকা উচিত ৭০ থেকে ১০০ মিলিগ্রাম। কোনো কিছু খাওয়ার ২ ঘন্টা পর আমাদের শরীরে সুগার এর মাত্রা থাকা উচিত ১৪০ মিলিগ্রাম। এছাড়া আমরা যেকোনো সময় যদি ব্লাড সুগার নির্ণয় করতে চাই সেক্ষেত্রে ব্লাড সুগার এর মাত্রা থাকা উচিত ৭০ থেকে ১৪০ মিলিগ্রাম।
আশা করি আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছেন। প্রতিনিয়ত এই ধরনের আর্টিকেল পড়তে ওয়েবসাইট ফলোও করুন। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।
তাহলে দেরি না করে চলুন জেনে নেই নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল চার্ট সম্পর্কে।
নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল চার্ট
বিভিন্ন কারনে আমাদের অনেক সময় ব্লাড সুগার এর মাত্রা বেড়ে যায়। যার কারনে আমাদের ডায়াবেটিস সহ আরও বিভিন্ন ধরনের অসুখ হয়ে থাকে। আমাদের প্রতিনিয়ত ব্লাড সুগার এর মাত্রা চেক করা উচিত।আমাদের প্রতিদিনের খাবারে চিনি বা স্যুগার এর পরিমান সঠিক মাত্রায় রাখা উচিত। কারন অতিরিক্ত সুগার আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর। নিম্নে ব্লাড সুগার এর লেভেল সম্পর্কে একটি চার্ট প্রকাশ করা হলো।
সুগার লেভেল কত থাকা ভালো
পূর্বে আমরা নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল চার্ট সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো একজন মানুষের শরীরে সুগার লেভেল কত থাকলে তা ভালো হিসেবে ধরা হয় তা সম্পর্কে।একজন মানুষের শরীরে খালি পেটে সুগার লেভেল থাকা উচিত ৭০ থেকে ১০০ মিলিগ্রাম এবং খাবার খাওয়ার পর থেকে ২ ঘন্টার মধ্যে সুগার লেভেল থাকা উচিত ১৪০ মিলিগ্রাম বা তার নিচে।
আসলে আমরা প্রতিদিনের খাবারে না জেনে অনেক বেশি পরিমানে সুগার গ্রহন করে ফেলি। যা আমাদের শরীরে সুগার এর মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
শরীরে সুগার বেড়ে গেলে আমাদের ডায়াবেটিস সহ আরও বিভিন্ন ধরনের অসুখ হয়ে থাকে। তাই আমাদের উচিত প্রতিদিনের খাবারে সুগার এর মাত্রা ঠিক রাখা এবং নিয়ম অনুযায়ী জীবন যাপন করা।
ফাস্টিং ব্লাড সুগার লেভেল
পূর্বে আমরা নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল চার্ট এবং একজন মানুষের শরীরে সুগার লেভেল কতটুকু থাকলে তা ভালো হিসেবে ধরা হয় তা সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো ফাস্টিং ব্লাড সুগার লেভেল সম্পর্কে।ফাস্টিং ব্লাড সুগার লেভেল হলো আমাদের শরীরের রক্তে থাকা গ্লুকোজের মাত্রা। এই গ্লুকোজের মাত্রা সাধারনত ৮ থেকে ১২ ঘন্টা না খেয়ে থাকার পর পরিমাপ করা হয়ে থাকে। প্রধানত সুগার লেভেল মাপার প্রধান কারন হলো আমাদের শরীরে ডায়াবেটিস আছে কি না তা পরীক্ষা করা।
নিম্নে ফাস্টিং ব্লাড সুগার লেভেল সম্পর্কে তথ্য উল্লেখ করা হলো।
- স্বাভাবিক অবস্থায় ফাস্টিং ব্লাড সুগার এর পরিমান থাকা উচিত ৭০ থেকে ১০০ মিলিগ্রাম।
- প্রিডায়াবেটিস হলে রক্তে সুগার এর পরিমান হবে ১০০ থেকে ১২৫ মিলিগ্রাম।
- যদি শরীরে ডায়াবেটিস ধরা পড়ে, তাহলে সুগার লেভেল এর পরিমান হবে ১২৬ মিলিগ্রাম বা তার বেশি।
নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল
পূর্বে আমরা নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল চার্ট, সুগার লেভেল কত থাকলে তা শরীরে জন্য ভালো এবং ফাস্টিং ব্লাড সুগার এর বিভিন্ন মাত্রা সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো একজন মানুষের শরীরে নরমাল ব্লাড সুগার এর মাত্রা সম্পর্কে।নরমাল ব্লাড সুগার বিভিন্ন ধাপে নির্ণয় করা হয়। আমরা প্রতিদিনের খাবারে না জেনে অনেক সময় অনেক বেশি পরিমানে সুগার গ্রহন করে ফেলি। যার ফলে আমাদের দেহে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই আমাদের কিছু দিন পর পর ব্লাড সুগার নির্ণয় করতে হয়।
আমরা যখন খালি পেটে থাকি তখন আমাদের শরীরের স্বাভাবিক সুগার এর মাত্রা থাকা উচিত ৭০ থেকে ১০০ মিলিগ্রাম। কোনো কিছু খাওয়ার ২ ঘন্টা পর আমাদের শরীরে সুগার এর মাত্রা থাকা উচিত ১৪০ মিলিগ্রাম। এছাড়া আমরা যেকোনো সময় যদি ব্লাড সুগার নির্ণয় করতে চাই সেক্ষেত্রে ব্লাড সুগার এর মাত্রা থাকা উচিত ৭০ থেকে ১৪০ মিলিগ্রাম।
সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস
পূর্বে আমরা নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল চার্ট, সুগার লেভেল কত থাকলে তা আমাদের শরীরের জন্য ভালো, ফাস্টিং ব্লাড সুগার এবং নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো সুগার লেভেল কত থাকলে তা ডায়াবেটিস বলে গন্য হবে তা সম্পর্কে।- যদি খালি পেটে আমরা ব্লাড সুগার নির্ণয় করি তাহলে যদি ১২৬ মিলিগ্রাম বা তার বেশি হয়, তাহলে তা ডায়াবেটিস বলে গন্য হবে।
- যদি আমরা খাওয়ার ২ ঘন্টা পর ব্লাড সুগার নির্ণয় করি এবং তার মাত্রা ২০০ মিলিগ্রাম বা তার বেশি হয়, তাহলে সেক্ষেত্রেও তা ডায়াবেটিস বলে গন্য হবে।
- এছাড়া আমরা যেকোনো সময় যদি শরীরের ব্লাড সুগার নির্ণয় করি সেক্ষেত্রে ২০০ মিলিগ্রাম বা তার বেশি হলে ডায়াবেটিস বলে ধরা হবে।
লেখকের মন্তব্য - নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল চার্ট
আজকের আর্টিকেলে আমরা নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল চার্ট, সুগার লেভেল কত থাকলে তা আমাদের শরীরের জন্য ভালো, ফাস্টিং ব্লাড সুগার এবং নরমাল ব্লাড সুগার লেভেল সম্পর্কে জেনেছি।আশা করি আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছেন। প্রতিনিয়ত এই ধরনের আর্টিকেল পড়তে ওয়েবসাইট ফলোও করুন। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।