almex 400 এর কাজ কি

আজকের আর্টিকেলের মুল বিষয় হলো almex 400 এর কাজ কি সম্পর্কে। এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে আমরা Almex 400 খাওয়ার নিয়ম, Almex 400 কি চুষে খেতে হয়, Almex 400 কি কৃমির ঔষধ এবং almex 400 price in bangladesh সম্পর্কেও আলোচনা করবো। আশা করি শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন।

almex 400 এর কাজ কি

তাহলে দেরি না করে চলুন জেনে নেই almex 400 এর কাজ কি তা সম্পর্কে।

almex 400 এর কাজ কি

almex 400 হলো এক ধরনের কৃমিনাশক ওষুধ। আমাদের শরীরে অনেক সময় কৃমি পরজীবি হিসেবে বাসা বাধে। পরবর্তীতে এই কৃমি আমাদের দেহ থেকে প্রয়োজনীয় শক্তি নিজে গ্রহন করে এবং আমাদের শরীরকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে থাকে। 

আমরা জেনেছি যে, এলমেক্স ওষুধ আমাদের শরীরে থাকা পরজীবী দুর করতে সেবন করা হয়ে থাকে। পরজীবী আমাদের শরীরকে ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত করতে থাকে। যার কারনে আমাদের শরীর অনেক বেশি পরিমানে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং আমরা মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়তে থাকি। 

আমাদের অন্ত্রে প্রোটোজোয়া নামক পরজীবীর সংক্রমন দেখা দিয়ে থাকে। এই সংক্রমনের কারনে আমাদের শরীর অনেক বেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে আমরা এলমেক্স ওষুধ সেবন করে থাকি। 

অনেক সময় মশার কামড়ের ফলে আমাদের শরীরে পরজীবীর সংক্রমন শুরু হয়। এই পরজীবী আমাদের শরীরে থাকা লসিকা গ্রন্থিকে আক্রমন করে এবং আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করে থাকে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আমরা এলমেক্স ওষুধ সেবন করে থাকি। 

বিভিন্ন কারনে আমাদের মাংসপেশিতে পরজীবীর সংক্রমন দেখা দিয়ে থাকে। এই অবস্থায় আমাদের মাংসপেশি অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে আমরা এলমেক্স ওষুধ সেবন করে থাকি। কারন এলমেক্স ওষুধ খেলে আমাদের শরীর থেকে পরজীবীর সংক্রমন ধ্বংস হয়ে যায়। 

আমাদের শ্বাসযন্ত্রে বা ফুসফুসে পরজীবীর সংক্রমন দেখা দিয়ে থাকে। এই অবস্থায় আমাদের দীর্ঘমেয়াদী কাশি বা শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। এই অবস্থায় যদি আমরা এলমেক্স ওষুধ সেবন করি তাহলে আমরা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি। 

আমাদের মস্তিষ্কে টেপ ওয়ার্মের  লার্ভার কারনে সংক্রমন দেখা দিয়ে থাকে। যার কারনে আমাদের মাথায় সবসময় মাথাব্যথা, খিচুনি বা অন্যান্য বিভিন্ন ধরনের নিউরোলজিক্যাল সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। এলমেক্স ওষুধ সেবন করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 

হুইপ ওয়ার্ম এর কারনে আমাদের অন্ত্রে বিভিন্ন ধরনের অন্ত্রের প্রদাহ দেখা দিয়ে থাকে। এই সমস্যার কারনে আমাদের খাবারে অনীহা এবং অন্যান্য বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। যার কারনে আমাদের শরীর ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়ে। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে আমরা এলমেক্স ওষুধ সেবন করে থাকি। 

টোক্সোক্যারিয়াসিস নামক পরজীবীর কারনে কুকুর বা বিড়ালের শরীরে বিভিন্ন জায়গায় সংক্রমন দেখা দিয়ে থাকে। বিড়াল বা কুকুরের লিভার, স্নায়ু এবং চোখে পরজীবীর সংক্রমন লক্ষ্য করা যায়। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে বিড়ালকে এলমেক্স ওষুধ সেবন করালে পরজীবীর হাত থেকে মুক্তি পেয়ে যায়। 

হাইপ্যাটিক ফ্লুক নামক পরজীবীর কারনে আমাদের লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়। এই ধরনের পরজীবীর কারনে আমাদের পেটে ব্যথাও হয়ে থাকে। যার কারনে আমাদের শরীর অনেক বেশি ক্লান্ত হয়ে পড়ে। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে আমরা এলমেক্স ওষুধ সেবন করে থাকি।

এলমেক্স ওষুধ সেবন করার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। কারন নিয়ম না মেনে ওষুধ সেবন করলে তা আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতির কারন হয়ে দাঁড়ায়। নিয়ম না মেনে এলমেক্স ওষুধ সেবন করলে আমাদের মাথা ব্যথা এবং পেটে ব্যথার মত সমস্যা দেখা দেয়। 

অনেক সময় নিয়ম না মেনে এলমেক্স ওষুধ সেবন করলে আমাদের বমি বমি ভাব এবং চুলকানির মত সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। যদি আমরা নিয়ম না মেনে এলমেক্স ওষুধ সেবন করি তাহলে আমাদের লিভার বা কিডনির সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। 

কৃমির এই সংক্রমন থেকে রক্ষা পেতে আমরা এলমেক্স ৪০০ সেবন করে থাকি। এলমেক্স ওষুধে এলবেনডাজল নামক এক ধরনের উপাদান থাকে। যা কৃমির দেহে প্রবেশ করে স্নায়ুর কাজ বন্ধ করে দেয়। যার ফলে কৃমি মারা যায়। নিম্নে এলমেক্স ৪০০ এর আরও কিছু কাজ সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো।
 
  • কৃমি সাধারনত আমাদের দেহ থেকে গ্লুকোজ গ্রহন করে থাকে। এলমেক্স ৪০০ সেবন করলে কৃমি আমাদের দেহ থেকে গ্লুকোজ গ্রহন করতে পারে না। যার ফলে কৃমি মারা যায়।
  • আমাদের দেহে কৃমি পরজীবী হিসেবে বাসা বাধে এবং ধীরে ধীরে বংশবিস্তার করতে থাকে। এলমেক্স ৪০০ কৃমির এই বংশবিস্তার রোধ করে। যার ফলে আমাদের দেহ কৃমির আক্রমন থেকে রক্ষা পায়।

Almex 400 খাওয়ার নিয়ম

পূর্বে আমরা almex 400 এর কাজ কি সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো এলমেক্স ৪০০ খাওয়ার বিভিন্ন নিয়ম সম্পর্কে। আমরা যেকোনো ধরনের ওষুধ খাই না কেনো তার কিছু নিয়ম থাকে। যেকোনো সময় বা যেকোনো অবস্থায় আমরা ওষুধ খেতে পারি না। 

কারন এতে শারীরিক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এলমেক্স ৪০০ খাওয়ারও কিছু নিয়ম রয়েছে। নিম্নে এলমেক্স ৪০০ খাওয়ার কিছু নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
 
  • ৬ মাস থেকে ২ বছর বয়সী শিশুর ক্ষেত্রেঃ ১ চা চামচ খাওয়াতে হবে দিনে ১ বার।
  • ২ বছরের বেশি বয়সী শিশুর ক্ষেত্রেঃ ২ চা চামচ খাওয়াতে হবে দিনে ১ বার।
  • প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রেঃ একটি ট্যাবলেট সম্পূর্ণ খেতে হবে।
মনে রাখবেন, যেকোনো ধরনের ওষুধ সেবন করার পূর্বে আমাদের ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অনেক বেশি জরুরি। কারন নিয়ম না মেনে ওষুধ সেবন করা ঠিক না। এতে করে আমাদের শরীর অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এমনকি আমাদের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। 

এই ওষুধ খাবার খাওয়ার পরে খাওয়া হয়। খাবার খাওয়ার পরে এই ওষুধ সেবন করলে তা আমাদের শরীরে ভালোভাবে কাজ করে থাকে। যদি আমরা চর্বিযুক্ত খাবারের সাথে এই ওষুধ সেবন করি তাহলে তা আমাদের শরীরের জন্য আরও বেশি উপকারী হয়ে থাকে। 

আমাদের শরীরে সংক্রমনের ধরনের অনুযায়ী এই ওষুধ সেবন করা হয়ে থাকে। যদি আমাদের শরীরে সাধারন কৃমির সংক্রমন দেখা দেয়, তাহলে একদিনের কোর্স সেবন করলেই এই সমস্যা থেকে আমরা মুক্তি পেতে পারি। 

অন্যদিকে যদি আমাদের শরীরে কৃমির সংক্রমন জটিল অবস্থা সৃষ্টি করে তাহলে এই ক্ষেত্রে তিন দিনের কোর্স নেওয়া অনেক বেশি ভালো। এছাড়া আমদের মস্তিষ্কে অনেক বেশি সংক্রমিত হয়ে পড়লে সেই ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী কোর্স নেওয়াই ভালো। 

Almex 400 কি চুষে খেতে হয়

পূর্বে আমরা almex 400 এর কাজ কি এবং এর ওষুধ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনেছি। এখন চলুন জেনে নেই এলমেক্স ৪০০ চুষে খেতে হয় কি না তা সম্পর্কে। আমরা অনেকেই মনে করি, কৃমির ওষুধ চুষে খেতে হয়। 

আমরা অনেকেই আবার ছোটবেলায় বা বড় হওয়ার পরেও কৃমিনাশক ওষুধ চুষে খেয়েছি। কিন্তু almex 400 এই ওষুধটি মোটেও চুষে খাওয়া উচিত নয়। চুষে খেলে ওষুধের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়।

এলমেক্স ওষুধ চুষে না খেয়ে পানি দিয়ে সেবন করা উত্তম। কারন এলমেক্স ওষুধ চুষে খেলে তার কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই এই ওষুধ চুষে খাওয়ার পরিবর্তে পানি দিয়ে সেবন করা উত্তম। 

আপনার যদি এই ওষুধ চুষে বা পানি দিয়ে খেতে কোনো ধরনের সমস্যা হয়। তাহলে আপনি আপনার খাবারের সাথে এই ওষুধ সেবন করতে পারেন। অনেকেই মনে করতে পারেন খাবারের সাথে ওষুধ সেবন করলে এই ওষুধের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যাবে। 

বিষয়টা মোটেও তা নয়, খাবারের সাথে এই ওষুধ মিশিয়ে খেলে তা ভালোভাবে আমাদের শরীরে কাজ করে। তবে সম্ভব হলে খাবারের পর এই ওষুধ খাওয়া উত্তম। কারন যেকোনো ওষুধ খাবারের পর খেলে তা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী হয়ে থাকে। 

এলমেক্স ওষুধ যেহেতু এক ধরনের কৃমিনাশক ওষুধ। তাই এই ওষুধ খালি পেটে খাওয়াই উত্তম। কারন খালি পেটে খেলে তা আমাদের শরীরে থাকা কৃমি অনেক দ্রুত ধ্বংস হয়ে যায়। তাই আপনার এই ওষুধ খালি পেটে খাওয়া উত্তম।

আবার অনেক সময় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয়। তাই এলমেক্স ৪০০ চুষে না খেয়ে পানি দিয়ে গিলে খেতে হয়। এছাড়া এই ওষুধ সেবনের পূর্বে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।

Almex 400 কি কৃমির ঔষধ

হ্যাঁ, almex 400 কৃমিনাশক হিসেবে সেবন করা হয়ে থাকে। আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের কৃমি যেমন- গোলকৃমি, ফিতাকৃমি, সুতাক্রিমি বাসা বাধে এবং দেহের ক্ষতিসাধন করে থাকে। এলমেক্স ৪০০ আমাদের শরীর থেকে কৃমি দূর করে। এই ওষুধ প্রথমে কৃমির গ্লুকোজ গ্রহনে বাধাপ্রদান করে। 

এলমেক্স ওষুধ সেবনের ফলে আমাদের শরীরে থাকা কৃমিগুলো আমাদের দেহ থেকে গ্লুকোজ শোষন বন্ধ করে দেয়। যার ফলে কৃমি দুর্বল হয়ে যায় এবং পরবর্তীতে মারা যাওয়ার পূর্বে আমাদের শরীর থেকে বের হয়ে যায়। 

এলমেক্স ওষুধ আমাদের শরীর থেকে রাউন্ড ওয়ার্ম, পিন ওয়ার্ম, হুক ওয়ার্ম এবং স্টেপ ওয়ার্ম নামক কৃমি দূর করতে এই ওষুধ সেবন করা হয়ে থাকে। এই ওষুধ সেবনের সময় আমাদের কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। 

শিশু এবং বড়দের ক্ষেত্রে এলমেক্স ওষুধ সেবনের পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহন করা উত্তম। আমাদের শরীরে যখন অনেক বেশি চিনি বা মিষ্টি জাতীয় পদার্থের উপাদান বেড়ে যায়। তখন আমাদের শরীরে কৃমির সংক্রমন দেখা দিয়ে থাকে। 

এই অবস্থায় কৃমি থেকে বাচতে আমরা সাধারনত এলমেক্স ওষুধ সেবন করে থাকি। কারন এলমেক্স ওষুধ সেবন করলে আমাদের শরীর থেকে কৃমি দূর হয়ে যায় এবং আমরা কৃমির হাত থেকে রক্ষা পাই।

যার কারনে কৃমি মারা যায়। আবার অন্যদিকে কৃমি আমাদের দেহে বংশবৃদ্ধি করতে থাকে। এলমেক্স ওষুধ সেবনের ফলে কৃমির বংশবৃদ্ধি রোধ হয়। যার কারনে আমাদের শরীর কৃমির সংক্রমন থেকে মুক্তি পায়।

Almex 400 এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

পূর্বে আমরা almex 400 এর কাজ কি, খাওয়ার নিয়ম, চুষে খেতে হয় কি না তা সম্পর্কে জেনেছি। এখন চলুন জেনে নেই এলমেক্স ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে। প্রতিটি ওষুধের কিছু খারাপ দিক এবং ভালো দিক থাকে। 

এলমেক্স ৪০০ এর ক্ষেত্রেও ঠিক তেমনটি। তবে এই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তেমন জটিল নয়। নিম্নে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াসমুহ উল্লেখ করা হলো।
 
  • অতিরিক্ত এলমেক্স সেবন করলে আমাদের পেট ব্যথার মত সমস্যা দেখা দেয়।
  • অনেক সময় বমির মত সমস্যা দেখা দেয়। তবে তা কিছু সময়ের জন্য।
  • মাথাব্যথার মত সমস্যার সৃষ্টি হয়।
  • অতিরিক্ত এলমেক্স সেবনের ফলে আমাদের দেহে চুলকানির মত সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।
  • এলারজির সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে।
আমরা যেই ধরনের ওষুধই সেবন করি না কেন সবক্ষেত্রে আমাদের সতর্ক থাকা উচিত। কারন নিয়ম না মেনে ওষুধ সেবন করলে তা আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়।

যেহেতু এলমেক্স হলো এক ধরনের কৃমিনাশক ওষুধ, সেহেতু এই ওষুধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই সতর্ক থাকা উচিত। ছোট বাচ্চার ক্ষেত্রে এই ওষুধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহন করা উচিত। 

এছাড়াও গর্ভবতী নারীর ক্ষেত্রে এই ওষুধ সেবন করলে গর্ভের বাচ্চার ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারন এলমেক্স ওষুধ সেবন করলে তা কৃমি দূর করার সাথে সাথে গর্ভের বাচ্চার ক্ষতি করে থাকে। 

অনেক বেশি পরিমানে এলমেক্স ওষুধ সেবন করলে আমাদের শরীরে পেট ব্যথার মত সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। আবার অনেক সময় নিয়ম না মেনে এই ওষুধ সেবন করলে আমাদের মাথাব্যথা এবং চুলকানির মত সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। 

আবার অনেক সময় এলমেক্স ওষুধ সেবন করলে আমাদের শরীরে এলারজির সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। তাই যেকোনো ওষুধ সেবন করার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। 

লেখকের মন্তব্য - almex 400 এর কাজ কি

আজকের আর্টিকেলে আমরা almex 400 এর কাজ কি সম্পর্কে জেনেছি। আশা করি আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি আপনার মূল্যবান তথ্য পেয়েছেন। 

একটি বিষয় সবসময় মনে রাখবেন, ওষুধ খাওয়ার ক্ষেত্রে সবসময় ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহন করবেন। আর এই ধরনের আর্টিকেল পেতে ওয়েবসাইট ফলোও করুন। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url